গাইবান্ধা ১ আসনের সংসদ সদস্য মঞ্জুরুল ইসলাম লিটনের ৫ম মৃত্যু বার্ষিকী উপলক্ষ্যে আজ সুন্দরগঞ্জ উপজেলার মাস্টারপাড়া নিজ বাড়িতে দিনব্যাপী বিভিন্ন কর্মসূচি পালিত হয়।
কর্মসূচির মধ্যে ছিলো কোরানখানি, কবর জেয়ারত, পুষ্পস্তবক অর্পণ, গরিব-দুঃখীদের মাঝে খাবার বিতরণ ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়। এসময় উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ আওয়ামীলীগের কেন্দ্রীয় কমিটির সাংগঠনিক সম্পাদক সাখাওয়াত হোসেন শফিক, সাবেক এমপি ও কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য অ্যাড. হোসনে আরা লুৎফা ডালিয়া, জেলা আওয়ামীলীগের সভাপতি অ্যাড. সৈয়দ শামস-উল-আলম হীরু, সাধারণ সম্পাদক আবু বকর সিদ্দিক, জেলা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি শহিদুল ইসলাম আবু,এ্যাড.সুলতান আলী মন্ডল, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মোজাম্মেল হক মন্ডল, সাংগঠনিক সম্পাদক মৃদুল মোস্তাফিজ ঝন্টু, পিয়ারুল ইসলাম, দপ্তর সম্পাদক সাইফুল আলম সাকা, উপ-প্রচার সম্পাদক তানজিমুল ইসলাম জামিল,এ্যাড. এহিবুল হক মোাহন,
গাইবান্ধা জেলা আওয়ামী যুবলীগের সভাপতি সরদার মোঃ সাহিদ হাসান লোটন।
উপস্থিত ছিলেন গাইবান্ধা সদর উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান শাহ্ সারোয়ার কবীর, ,
সুন্দরগঞ্জ উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান আশরাফুল আলম সরকার লেবু,
পলাশবাড়ী উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান মোকছেদ ছৌধুরী বিদ্যুৎ।
সদর উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি রেজাউল করিম রেজা, সাধারণ সম্পাদক আমিনুজ্জামান রিংকু, শহর আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক এমারুল ইসলাম সাবিন,সুন্দরগঞ্জ উপজেলা আওয়ামী লীগের আহবায়ক মিসেস আফরুজা বারি, জেলা মহিলা আওয়ামী লীগের সভাপতি লুদমিলা পারভিন ছন্দা, সম্পাদক মাহমুদা বেগম পারুল জেলা মহিলা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি ও মরহুম এমপির স্ত্রী খুরশীদ জাহান স্মৃতি উপজেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম আহবায়ক সাজেদুল ইসলাম সহ জেলা ও উপজেলা আওয়ামী লীগ নেতৃবন্দ।
উল্লেখ্য, ২০১৬ সালের ৩১ ডিসেম্বর সন্ধ্যায় এমপি মঞ্জুরুল ইসলাম লিটনকে গুলি করে হত্যা করে আততায়ীরা। এ ঘটনায় ২০১৯ সালের ২৮ নভেম্বর হত্যা কান্ডের মূল আসামি জাতীয় পার্টির সাবেক এমপি কর্নেল (অব.) ডা. আবদুল কাদের খানসহ ৮ জনকে মৃত্যুর আদেশ দেন জেলা জজ ও দায়রা আদালত। অন্য আসামিরা হলো- ডা. কাদের খানের ভাতিজা মেহেদী, পিএস শামছুজ্জোহা, গাড়িচালক আব্দুল হান্নান, ডিস ব্যবস্যায়ী শাহীন, রানা, চন্দন ও সুবল।